1. info@www.dainikamaralo.com : দৈনিক আমার আলো :
শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ০১:৪৩ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
বালুয়াকান্দী ইউনিয়নে বিশাল মিছিল করেন কাপ-পিরিচ মার্কার সমর্থকরা বালুয়াকান্দী ইউনিয়নে কাপপিরিচ মার্কার গণসংযোগ করেন মোসাম্মৎ তানিয়া আক্তার বালুয়াকান্দী ইউনিয়ে কাপপিরিচ মার্কার গণসংযোগ করেন মোসাম্মৎ তানিয়া আক্তার চরভদ্রাসন উপজেলা সদর ইউনিয়নের মাথাভাঙ্গা গ্রামে আগুনে পড়ে গেছে তিন হাজার থোর কলাগাছ জেলা প্রশাসকের নির্দেশ অমান্য করে দেদারসে আতশবাজি ব্যবসা গজারিয়ার নিহত বন কর্মকর্তার পরিবারকে ১৫ লাখ টাকা সহায়তা ভবেরচর ইউনিয়নে নির্বাচনী জনসংযোগ করেন চেয়ারম্যান প্রার্থী জিন্নাহ্ গজারিয়া সম্ভাব্য মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীকে হুমকি,থানায় অভিযোগ গজারিযা পুলিশ-ডাকাত গোলাগুলি, এক ডাকাত গ্রেফতার গজারিয়ায় টেংগারচর ইউনিয়ন ছাত্রলীগ এর আয়োজনে নির্বাচনী সভা ও দোয়া মাহফিল

লালপুরে প্রতিবন্ধী শিশুকে ধর্ষণের মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: বুধবার, ৪ অক্টোবর, ২০২৩
  • ৪৭ বার পড়া হয়েছে

এ জেড সুজন মাহমুদ,লালপুর(নাটোর) প্রতিনিধিঃ
নাটোরে শারীরিক প্রতিবন্ধী শিশুকে ধর্ষণের ১৯ বছর পর এক ব্যক্তিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া তাঁকে ৩০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে নাটোরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মুহাম্মদ আবদুর রহিম এই দণ্ডাদেশ দেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তির নাম মো. শাহানুর (৪০)। তিনি লালপুর উপজেলার দুর্গাপুর গ্রামের ফয়েজ উদ্দিনের ছেলে। রায় ঘোষণার সময় তিনি আদালতে অনুপস্থিত ছিলেন।
ট্রাইব্যুনাল সূত্রে জানা যায়, ১৯ বছর আগে ধর্ষণের অভিযোগে করা মামলার রায় ঘোষণা করা হয় আজ দুপুর ১২টার দিকে। ট্রাইব্যুনালের বিচারক রায়ে উল্লেখ করেন, সাক্ষ্যপ্রমাণে আসামি মো. শাহানুরের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়েছে। এ জন্য তাঁকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড (৩০ বছর) ও ৩০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়। অর্থদণ্ডের টাকা আদায় করে ভুক্তভোগী ব্যক্তিকে দেওয়ারও নির্দেশ দেন বিচারক।
মামলার বিবরণ সূত্রে জানা যায়, ২০০৪ সালের ১২ জুলাই রাত ৯টায় লালপুরের তরুণ মো. শাহানুর ১২ বছর বয়সী শারীরিক প্রতিবন্ধী শিশুকে ধর্ষণ করে পালিয়ে যান। শিশুটির চিৎকারে মা–বাবা ছুটে এলে সে ঘটনার কথা তাঁদের জানান। শিশুটির বাবা ২৬ জুলাই নাটোরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে মো. শাহানুরের বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা করেন। আদালত মামলাটি তদন্ত করে প্রতিবেদন দিতে লালপুর থানাকে দায়িত্ব দেন। থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক মমিনুল ইসলাম তদন্ত শেষে একই বছরের ২২ আগস্ট আসামির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। ওই বছরই মামলাটি বিচারের জন্য আদালতে আসে। কিন্তু সাক্ষীরা আদালতে আসতে গড়িমসি করেন। ১৯ বছরে মাত্র ৪ জন সাক্ষী সাক্ষ্য দেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: বাংলাদেশ হোস্টিং